ইমরান বলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্স প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কেক কেটে চলে যাওয়ার পর ছাত্রলীগ নেতা গাজী বাকি নেতাকর্মীদের মধ্যে কেক বিতরণ করছিলেন।
এ সময় পিছন থেকে কয়েকজন উশৃঙ্খল যুবক কেকের ওপর হামলে পড়ার চেষ্টা করলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
এ সময় জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম এবং আমি নেতাকর্মীদের শান্ত করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করি।
পরে দলীয় কার্যালয়ের বাইরে আবারও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি।”
প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতা জানান, কেক কাটার পর জেলা ছাত্রলীগ ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফিরোজ আলীর পক্ষের কয়েকজন কর্মী কেক জোর করে নিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় অন্যরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে শুরু হয় হাতাহাতি।
পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় পথচারী ও ছাত্রলীগ কর্মীসহ অন্তত ৮/১০ জন আহত হয়।
এ বিষয়ে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম বলেন, “কেক খাওয়া নিয়ে হালকা একটু উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছিল; তাৎক্ষণিক আমরা বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসি।
জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ওমর ফারুক সৈকত বলেন, জুনিয়র নেতাকর্মীরা ঝামেলার সৃষ্টি করলে আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করি।
জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফিরোজ আলী বলছেন, জুনিয়র নেতাকর্মীদের মধ্যে সামান্য ভুল বুঝাবুঝির হয়েছিল, তেমন কিছু নয়।
আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক করুন: https://www.facebook.com/Polnewsbd/