
নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকায় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস ও পশ্চিমা অন্য দেশগুলোর দূতাবাসগুলোর কাছ থেকে ভবিষ্যতে আর মত প্রকাশের স্বাধীনতার নামে ভন্ডামির বিবৃতি দেখতে চান না প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
তিনি বলেন, আমরা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। কিন্তু এটি তখনই খর্ব হয়, যখন গুজব ছড়িয়ে আরেকজনের ক্ষতি করা হয়।
অন্যের ক্ষতি সাধনের অধিকার কারও নেই। আমি চাই ঢাকায় নিয়োজিত মার্কিন দূতাবাসসহ অন্যান্য পশ্চিমা দেশের দূতাবাসগুলো যেন আমার এই বক্তব্য নোট করে রাখে।
আমরা আপনাদের কাছে থেকে বাংলাদেশে বাকস্বাধীনতা নিয়ে ভন্ডামি বিবৃতি আর চাই না।
যেসব মিথ্যা তথ্য সহিংসতায় উস্কানি দেয় তা ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট, আরো কয়েকজন এবং কিছু সংগঠনকে নিষিদ্ধ করেছে টুইটার ও অন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। এটা হলো যুক্তরাষ্ট্রে মুক্ত মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সীমা।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের টুইটার একাউন্ট বন্ধ প্রসঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভেরিফাইড পেইজে এক পোস্টে এসব
কথা লিখেছেন- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র, তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয়।
তিনি আরো লিখেছেন, যারা আমাদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে অভিযোগ করেন, তাদের সবার জন্য বলছি, বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে আদেশ জারির ক্ষমতা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
বাংলাদেশে আমরা মনে করি এই সিদ্ধান্ত হওয়া উচিত আদালতের, কোনো প্রাইভেট কোম্পানির নয়।
সবারই মুক্ত মতপ্রকাশের অধিকার আছে। কিন্তু সেই স্বাধীনতা শেষ হয়ে যায়, যখন আপনি মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেন।
এসব তথ্য অন্যদের আঘাত করে।
অন্যকে আঘাত দেয়ার অধিকার কারো নেই।
আমাদের টুইটার প্রোফাইল ফলো করুন: https://twitter.com/BdPoliticalইনস্টাগ্রামে আমাদের ফলো করুন: https://www.instagram.com/polnewsbd/
ভিডিও দেখতে ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন: https://www.youtube.com/channel/UCB6tJwKVyYC9hs9nk5PSy3A?